Previous Diologue Next Diologue

219. Internet of Things

Emma: Hey, Sam! Have you heard about the Internet of Things?

এমা: হে, স্যাম! তুমি কি ইন্টারনেট অব থিংস সম্পর্কে শুনেছো?


Sam: Internet of what?

স্যাম: ইন্টারনেট অব কী?


Emma: Internet of Things, or IoT in short. It's basically about how different devices can connect and communicate with each other over the internet.

এমা: ইন্টারনেট অব থিংস, সংক্ষেপে IoT। এটি মূলত বিভিন্ন ডিভাইস কীভাবে ইন্টারনেটের মাধ্যমে একে অপরের সাথে সংযুক্ত হতে পারে এবং যোগাযোগ করতে পারে, তা নিয়ে।


Sam: Oh, like smart homes and stuff?

স্যাম: ওহ, স্মার্ট হোমের মতো কিছু?


Emma: Exactly! Like when your phone can talk to your thermostat and adjust the temperature automatically.

এমা: ঠিক তাই! যেমন তোমার ফোন তোমার থার্মোস্ট্যাটের সাথে কথা বলে এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।


Sam: That sounds cool! But how does it work?

স্যাম: এটার মতো ভালোই শোনাচ্ছে! কিন্তু এটা কীভাবে কাজ করে?


Emma: Well, imagine your fridge telling your phone when you're running low on milk, or factories using sensors to track inventory automatically. It's all about making things smarter and more efficient.

এমা: আচ্ছা, কল্পনা করো তোমার ফ্রিজ তোমার ফোনকে জানাচ্ছে যে তোমার দুধ শেষ হতে চলেছে, বা কারখানাগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেন্সর ব্যবহার করে ইনভেন্টরি ট্র্যাক করছে। এটি সমস্ত কিছু আরও স্মার্ট এবং কার্যকর করার ব্যাপার।


Sam: Wow, that's pretty neat! So, IoT is like connecting the dots between everything?

স্যাম: বাহ, এটা বেশ চমকপ্রদ! তাহলে IoT মানে সবকিছুকে সংযুক্ত করার মতো কিছু?


Emma: Exactly! It's revolutionizing how we live and work, making things more convenient and productive.

এমা: ঠিক তাই! এটি আমাদের জীবন ও কাজের পদ্ধতিকে বদলে দিচ্ছে, আরও সুবিধাজনক ও উৎপাদনশীল করে তুলছে।


Sam: I'll definitely have to learn more about this Internet of Things stuff. Thanks for explaining, Emma!

স্যাম: আমি অবশ্যই এই ইন্টারনেট অব থিংস সম্পর্কে আরও জানতে হবে। ব্যাখ্যা করার জন্য ধন্যবাদ, এমা!


Emma: No problem, Sam! It's always exciting to talk about how technology is changing the world around us.

এমা: কোনো সমস্যা নেই, স্যাম! প্রযুক্তি কীভাবে আমাদের চারপাশের পৃথিবীকে বদলে দিচ্ছে, এটা নিয়ে কথা বলা সবসময়ই উত্তেজনাপূর্ণ।


Previous Diologue Next Diologue